Achina Jibon
আমার নিঃশব্দ কল্পনায় দৃশ্যমান প্রতিচ্ছবি, আমার জীবনের ঘটনা, আমার চারপাশের ঘটনার কেন্দ্রবিন্দু থেকে লেখার চেষ্টা করি। প্রতিটি মানুষেরই ঘন কালো মেঘে ডাকা কিছু মুহূর্ত থাকে, থাকে অনেক প্রিয় মুহূর্ত এবং একান্তই নিজস্ব কিছু ভাবনা, স্বপ্ন। প্রিয় মুহূর্ত গুলো ফিরে ফিরে আসুক, মেঘে ডাকা মুহূর্ত গুলো বৃষ্টির সাথে ঝরে পড়ুক। একান্ত নিজস্ব ভাবনা গুলো একদিন জীবন্ত হয়ে উঠবে সেই প্রতীক্ষাই থাকি।
Friday, July 12, 2019
Sunday, February 24, 2019
সম্পর্কে জড়ানোর আগে বাড়ির মতামত নেওয়া উচিৎ ।
বাড়িতে মানিয়ে বিয়ে করার অজুহাত দিয়ে যারা দিনের পর দিন রিলেশনশিপে টিকে থাকেন তারা আর যাই হোক বিয়েটা আপনাকে করবে না।কিছু মনে করবেন না এই কথাটা ধ্রুব সত্যি, এর কোনোরূপ ব্যতিক্রম নেই।
এই ধরনের ছেলে বা মেয়েরা পার্কের বেঞ্চে বসার জন্যই আমাদের জীবনে আসে বিয়ের পিঁড়িতে নয়।
"বিয়ের মতন একটা এতো বড় সিদ্ধান্ত বাবা মায়ের অমতে নেবো কিভাবে?"
তাহলে প্রেমে 'হ্যাঁ' বলে সম্পর্কে জড়ানোর আগেও বাড়ির মতামত নেওয়া উচিৎ ছিল।প্রেম কথাটা ছোট হলেও এই কথার সাথে জড়িত দায়িত্ব কর্তব্য গুলো অনেক বড়।সেই দায়িত্বের ভার নিজেকেই নিতে হয়।
বাবা মাকে জানাও, অবশ্যই জানাও, কিন্তু অনুমতি হিসেবে নয়, সিদ্ধান্ত হিসেবে।তারা একবার রাজি না হলে বারবার রাজি করানোর ধৈর্য্য না রেখে নিজেরা ঐক্যবদ্ধ হও, তৈরি হও নিজেদের ঠিকানাকে নিজেরা বাস্তব রূপ দেওয়ার।
এককথায় খুব সহজেই বলতে গেলে এটাই বলব যে সমস্ত ছেলে বা মেয়ের কাছে প্রেমের থেকেও সংসার করার চাহিদা বেশি, যাদের কাছে প্রথম অপশন 'বাড়িতে জানানো' -র পরেই দ্বিতীয় অপশন পালানো হয়ে থাকে তার থেকে তোমার সুন্দর ভবিষ্যৎ আর কেউ হতে পারে না।
"মা মানছে না"/"মা এই বলছে/ মাকে বোঝাবো কি" ?
সবাইকে মানিয়ে নিয়ে বিয়ের মধ্যে জয় আছে তাহলে সবাইকে মানিয়ে নিয়ে প্রেম করাতে কেন ভয় লুকিয়ে ছিল?
তাই প্রকৃত মানুষ চিনতে শিখুন।
রিলেশনশিপে তার প্রতি দুর্বল হওয়ার আগে, ছেলেটিকে বা মেয়েটিকে অবশ্যই জিজ্ঞাসা করুন "বাড়ি থেকে না মানলে তখন তার পদক্ষেপ কি হবে?"তার অভিধানে যদি পালানো শব্দটাই না থাকে তাহলে আপনি তাকে ছেড়ে যত শীঘ্র সম্ভব পালানোর প্রস্তুতি গ্রহন করুন, নাহলে ভবিষ্যতে আপনার কপালে চরম দুর্ভোগ অপেক্ষা করবে।
একটা কথা মাথায় রাখবেন যেখানে আইন এ এটা অন্যায় হিসেবে বিবেচ্য নয়, যেখানে ভারতের সংবিধান প্রত্যেকের সাথে আছে, সেখানে পালিয়ে বিয়েটা ভালোবাসার হার নয় ভালোবাসার অওকাত...
শাড়ি ভারতের জাতীয় পোশাক কেন জানেন?কারণ ভারতীয় নারীদের সম্মান এই শাড়িই রক্ষা করে।এবার বাকিটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার বাড়িতে না মানলে শাড়ি শিলিং থেকে ঝুলিয়ে সুখের পৃথিবী ছেড়ে পালাবেন নাকি শাড়ি ব্যালকনি থেকে ঝুলিয়ে নিজের সুখের পৃথিবীতেই পালাবেন? না বাবা মায়ের সুখের পৃথিবীতে থাকবেন ?
★ আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । আমি কাউকে পালিয়ে বিয়ে করার পরামর্শ দিচ্ছি না।
কারণ , স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে, স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকা অনেক ভালো! স্মৃতি মানুষকে কষ্ট দেয়, কিন্তু স্বপ্ন মানুষকে নতুন কিছু স্বপ্ন দেখায় ।
সম্মানরক্ষার জিনিস দিয়ে আত্মহত্যা কাম্য নয় আত্মরক্ষাকেই কুর্নিশ জানাই... :)
এই ধরনের ছেলে বা মেয়েরা পার্কের বেঞ্চে বসার জন্যই আমাদের জীবনে আসে বিয়ের পিঁড়িতে নয়।
"বিয়ের মতন একটা এতো বড় সিদ্ধান্ত বাবা মায়ের অমতে নেবো কিভাবে?"
তাহলে প্রেমে 'হ্যাঁ' বলে সম্পর্কে জড়ানোর আগেও বাড়ির মতামত নেওয়া উচিৎ ছিল।প্রেম কথাটা ছোট হলেও এই কথার সাথে জড়িত দায়িত্ব কর্তব্য গুলো অনেক বড়।সেই দায়িত্বের ভার নিজেকেই নিতে হয়।
বাবা মাকে জানাও, অবশ্যই জানাও, কিন্তু অনুমতি হিসেবে নয়, সিদ্ধান্ত হিসেবে।তারা একবার রাজি না হলে বারবার রাজি করানোর ধৈর্য্য না রেখে নিজেরা ঐক্যবদ্ধ হও, তৈরি হও নিজেদের ঠিকানাকে নিজেরা বাস্তব রূপ দেওয়ার।
এককথায় খুব সহজেই বলতে গেলে এটাই বলব যে সমস্ত ছেলে বা মেয়ের কাছে প্রেমের থেকেও সংসার করার চাহিদা বেশি, যাদের কাছে প্রথম অপশন 'বাড়িতে জানানো' -র পরেই দ্বিতীয় অপশন পালানো হয়ে থাকে তার থেকে তোমার সুন্দর ভবিষ্যৎ আর কেউ হতে পারে না।
"মা মানছে না"/"মা এই বলছে/ মাকে বোঝাবো কি" ?
সবাইকে মানিয়ে নিয়ে বিয়ের মধ্যে জয় আছে তাহলে সবাইকে মানিয়ে নিয়ে প্রেম করাতে কেন ভয় লুকিয়ে ছিল?
তাই প্রকৃত মানুষ চিনতে শিখুন।
রিলেশনশিপে তার প্রতি দুর্বল হওয়ার আগে, ছেলেটিকে বা মেয়েটিকে অবশ্যই জিজ্ঞাসা করুন "বাড়ি থেকে না মানলে তখন তার পদক্ষেপ কি হবে?"তার অভিধানে যদি পালানো শব্দটাই না থাকে তাহলে আপনি তাকে ছেড়ে যত শীঘ্র সম্ভব পালানোর প্রস্তুতি গ্রহন করুন, নাহলে ভবিষ্যতে আপনার কপালে চরম দুর্ভোগ অপেক্ষা করবে।
একটা কথা মাথায় রাখবেন যেখানে আইন এ এটা অন্যায় হিসেবে বিবেচ্য নয়, যেখানে ভারতের সংবিধান প্রত্যেকের সাথে আছে, সেখানে পালিয়ে বিয়েটা ভালোবাসার হার নয় ভালোবাসার অওকাত...
শাড়ি ভারতের জাতীয় পোশাক কেন জানেন?কারণ ভারতীয় নারীদের সম্মান এই শাড়িই রক্ষা করে।এবার বাকিটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার বাড়িতে না মানলে শাড়ি শিলিং থেকে ঝুলিয়ে সুখের পৃথিবী ছেড়ে পালাবেন নাকি শাড়ি ব্যালকনি থেকে ঝুলিয়ে নিজের সুখের পৃথিবীতেই পালাবেন? না বাবা মায়ের সুখের পৃথিবীতে থাকবেন ?
★ আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । আমি কাউকে পালিয়ে বিয়ে করার পরামর্শ দিচ্ছি না।
কারণ , স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে, স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকা অনেক ভালো! স্মৃতি মানুষকে কষ্ট দেয়, কিন্তু স্বপ্ন মানুষকে নতুন কিছু স্বপ্ন দেখায় ।
সম্মানরক্ষার জিনিস দিয়ে আত্মহত্যা কাম্য নয় আত্মরক্ষাকেই কুর্নিশ জানাই... :)
Friday, February 22, 2019
জীবনে আজ পর্যন্ত কারো ভালো বন্ধু হতে পারি নাই।
জীবনে আজ পর্যন্ত কারো ভালো বন্ধু হতে পারি নাই।তবে হ্যাঁ যারা ছিল তারা ভালই ছিল তবে তাদের মন হয়তো আমার দিকে ছিল না। বন্ধুত্ব নিয়ে আজীবন ব্লগে,ফেসবুকে,ইনস্টাগ্রামে লিখেই গেলাম ,বন্ধু নিয়ে যা যা ভাবতাম সব ভুল ।যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক আমার কোনো মূল্যে ই নেই । থাকবে বা কেন, যার কোনো যোগ্য নেই। বন্ধুর কোনো মানেই হয় না ।সেই সকাল থেকে রাতে না ঘুমানো পর্যন্ত সারাটাদিন একাকিত্বতার মধ্যে কাটাই এখন।লেখকেরা ঠিকই বলেছেন, "দরিদ্রের কোন বন্ধু নাই"।অবশ্য বন্ধু হিসেবে খারাপ কখনই ছিলাম না।যারা আমার বন্ধুত্বের মর্যদা দিয়েছে তাঁরা এখনও অামার সাথে রয়েছে।তাদের সুখের ভাগীদার আমাকে না বানালেও দুঃখের ভাগীদার ঠিকই বানায়।তবে তাদের সাথে আড্ডা দেওয়াটা কখনো হয়ে ওঠেনি।তবে আড্ডা দেওয়াটা, সবার সাথে কথোপকথোন রাখাটা অামার এক ধরনের পেশা ছিল কিন্তু এখন কে কোথায় চলে গেছে তার কোন ঠিক ঠিকানা নেই।কেউ রাজনীতি করে, কেউ বা প্রশাসনে, কেউ আবার ব্যাংকার আবার কেউ বিদেশে,তাদের মধ্যে আমিও একজন।অাজও ইচ্ছে হয় কিছু বন্ধু-বান্ধবী মিলে একসাথে আড্ডা দিতে।কিন্তু মনের ইচ্ছা আর বর্তমান দুইটাই কেমন যেন কেমন!একজন একজনের চাইতে কম না।লড়াই চলছে জীবনের সাথে, জানা নেই কবে এই যুদ্ধের ইতি হবে।মনের ইচ্ছা আর অর্থ যেদিন মিলন হবে সেই দিন হয়তো পারব কোন একজন ভালো বন্ধু হতে কারো জীবনে।
কথা গুলো জানি না কেমন!তবে মনে কথা বলার কোন মানুষ নেই তাই লিখেই রেখে দিই।হয়তো কখনো এই লেখার পেছনে আবার কোন লেখা যুক্ত করতে পারব। *কিন্তু কোনোদিনও 'বন্ধু' নিয়ে না* !
কথা গুলো জানি না কেমন!তবে মনে কথা বলার কোন মানুষ নেই তাই লিখেই রেখে দিই।হয়তো কখনো এই লেখার পেছনে আবার কোন লেখা যুক্ত করতে পারব। *কিন্তু কোনোদিনও 'বন্ধু' নিয়ে না* !
Wednesday, February 20, 2019
কথা
● প্রতিদিন মনের কোণে কত কথা জমে।
😷 জীবনে অনেক কথা আছে, প্রকাশ করতে ভয় হয় । সেই সব কথা গুলো মুখে প্রকাশ করার আমার সাহস নেই , এই ভাবে না প্রকাশ করার তালুকাটা জীবনের খাতার বেড়েই চলেছে ......
কথা কে আবিষ্কার করে ছিলো কে জানে ?
তবে এটুকু না হলে আমাদের চলা যেতো না। আমরা মাঝে মধ্যে কথার প্রেমে পড়ে যায়, আবার মাঝে মধ্যে কথারা আমাদের দুমড়ে মুচড়ে দিয়ে যায়...। ভালো লাগার কথাদের ভালো জায়গায় তুলে রাখতাম আজ। আর আজ খারাপ লাগার কথাদের গল্প লেখি! যে কথা গুলো নিমিষেই আমাদের ভালো দিক কে খারাপ দিনে বদলে দিতে পারে,যে কথা গুলো নিমিষেই আমাদের ভিড় থেকে তুলে একাকিত্বের জগতে তুলে আনতে পারে। আমরা ভয় পাই এই কথা গুলোকেই ...। আমরা চেষ্টা করি এই কথা গুলো বারবার ফিরে না আসুন, তবে তাও এই কথা গুলোই বাস্তব বেশী বার ফিরে আসে জীবনে...
আর এগুলোকেই বুকে আঁকড়িয়ে বাকি খারাপ থাকাদের আস্কারা দি....। তারপর কেউ যদি জিজ্ঞাসা করে,
কেমন আছো?
তার উত্তরে, ভালো নেই ?
বলতে আমাদের মুখে আটকালে ,
আমরা বলে দি ;
'এইতো চলছে ................
Tuesday, January 15, 2019
কিছু কিছু গল্প কথা ,গল্প অনেক কিন্তু অল্প কথা ।
কিছু কিছু গল্প কথা,
তারপর স্বপ্নে তোমার আনাগোনা।
এক সময় অবাক করা কিছু আবেগের বিনিময়তা।
তারপর তোমার দূরে যেতে থাকা।
গল্প অনেক কিন্তু অল্প কথা।
প্রহরগুলো শেষে পরিবর্তন হয়, কিন্তু অপেক্ষার শেষ হয় না।
এই ভাবনাগুলোর সাথে আমার পথ চলা।
ধীরে ধীরে তোমার থেকে দূরে চলতে থাকা।
মাঝে মাঝে তোমায় ভেবে ভেবে চোখের কোণে পানি জমতে থাকা।
বোঝ তুমি সবই তবুও বললে না কোন কথা,
নিজেকে বলি ভুল যখন করেছ, এখন থাকো একা একা।
ভাবতে না ভাবতে মনের রাস্তাগুলো হয়ে যায় আঁকা বাঁকা,
মনের বাঁকা পথে তোমার কথা অবিরাম ঘুরতে থাকা....।।
Monday, December 31, 2018
হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০১৯ (HAPPY NEW YEAR 2019)
নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাই সকলকে। ২০১৮ শেষে চলে এলো নতুন আরেকটি বছর ২০১৯! সফলতা-ব্যর্থতা, আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না সব মিলিয়েই কাটে আমাদের প্রতিটা বছর। হয়ত সেভাবেই অনেক উত্থান পতনের মধ্য দিয়েই শেষ হলো আপনার /আমাদের ২০১৮ সাল। সময় এবার নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার।
বাঙালিদের নতুন বছরের সবচেয়ে বড় আমেজ পাওয়া যায় বাংলা নতুন বছরে। যদিও ইংরেজি নতুন বছরকেও বরণ করতে ভুলিনা আমরা। কারণ, জীবনের প্রতিদিনের হিসেব রাখি তো আমরা ইংরেজি বছরকে মাথায় রেখেই। তাই নতুন আরেকটি বছরকে ঘিরে কত পরিকল্পনা, আশা ভরসার বিষয় জড়িয়ে থাকে। উৎসব প্রিয় আমরা প্রতিটি উৎসবেই আনন্দ ভাগ করে নিয়ে থাকি প্রিয়জনদের সাথে।
অনেকদিন পর ব্লগে, আবার হয়ত ২০১৮ সালের শেষ পোষ্ট।
২০১৮ ইংরেজি বছরটা প্রায় বিদায় লগ্নে।অনেক ঘটনা- অঘনের মাধ্যমে আলোচিত বছর।অনেক ভালো কিছু যেমন প্রাপ্তি তেমনি অনেক অপ্রাপ্তি ও বিরুপ পরিস্থিতিরও স্বাক্ষি।ভালো-মন্দ মিলিয়েই বছরটা যাইযাই করছে।অপ্রাপ্তি থেকে অভিজ্ঞতা, মন্দ থেকে শিক্ষা আর ভালো ও প্রাপ্তিগুলোকে পুজি করেই আবার শুরু হবে নতুন বছরের পথচলা।নতুন বছর মানেই নতুন প্রত্যাশা, নতুন চ্যালেঞ্জ।সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহনের মত মানসিকতা, শক্তি ও সামর্থ্যই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাওয়া।
নতুন বছর সবার জীবনে সত্যি সত্যিই শুভ হোক, সুখ- শান্তি ও সমৃদ্ধিতে ভরে থাক সবার জীবন এই কামনাই করছি।
🌷 HAPPY NEW YEAR 2019 TO ALL 🌷
বাঙালিদের নতুন বছরের সবচেয়ে বড় আমেজ পাওয়া যায় বাংলা নতুন বছরে। যদিও ইংরেজি নতুন বছরকেও বরণ করতে ভুলিনা আমরা। কারণ, জীবনের প্রতিদিনের হিসেব রাখি তো আমরা ইংরেজি বছরকে মাথায় রেখেই। তাই নতুন আরেকটি বছরকে ঘিরে কত পরিকল্পনা, আশা ভরসার বিষয় জড়িয়ে থাকে। উৎসব প্রিয় আমরা প্রতিটি উৎসবেই আনন্দ ভাগ করে নিয়ে থাকি প্রিয়জনদের সাথে।
অনেকদিন পর ব্লগে, আবার হয়ত ২০১৮ সালের শেষ পোষ্ট।
২০১৮ ইংরেজি বছরটা প্রায় বিদায় লগ্নে।অনেক ঘটনা- অঘনের মাধ্যমে আলোচিত বছর।অনেক ভালো কিছু যেমন প্রাপ্তি তেমনি অনেক অপ্রাপ্তি ও বিরুপ পরিস্থিতিরও স্বাক্ষি।ভালো-মন্দ মিলিয়েই বছরটা যাইযাই করছে।অপ্রাপ্তি থেকে অভিজ্ঞতা, মন্দ থেকে শিক্ষা আর ভালো ও প্রাপ্তিগুলোকে পুজি করেই আবার শুরু হবে নতুন বছরের পথচলা।নতুন বছর মানেই নতুন প্রত্যাশা, নতুন চ্যালেঞ্জ।সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহনের মত মানসিকতা, শক্তি ও সামর্থ্যই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাওয়া।
নতুন বছর সবার জীবনে সত্যি সত্যিই শুভ হোক, সুখ- শান্তি ও সমৃদ্ধিতে ভরে থাক সবার জীবন এই কামনাই করছি।
🌷 HAPPY NEW YEAR 2019 TO ALL 🌷
Tuesday, December 18, 2018
সুপ্ত ভালোবাসা ।
দিনের শেষে মনের জমানো কথাগুলো বলার জন্য প্রত্যেকেরি বিশেষ একজনের দরকার হয়। একটু অভিমান... একটু ঝগড়া ... একটু খুনসুটি করার জন্য হলেও একজন দরকার। কারো মনে ভালোবাসা জমতে জমতে মনটা ভালোবাসায় পূর্ণ একটি বাগান হয়েছে। এই বাগানের ভালোবাসাগুলো অনুভব করার জন্য একটি ফুল দরকার। অনেকই হয়তো কোন একজনের জন্য ভালোবাসা জমিয়ে রেখে রেখে বড়ো ক্লান্ত হয়ে গেছে। অনেকের এলোমেলো জীবনটায় একটু কেয়ারিং দরকার। মনোরম বিকেল গুলোয় পাশাপাশি হেটে যাওয়া... রিক্সায় ঘুরতে যাওয়া....অথবা হাতে হাত রেখে দূ্র্বা ঘাসে মুখোমুখি বসে থাকার জন্য হলেও একজন ভীষন দরকার। এই দূর আপন জনহীন নিঃসঙ্গ জীবনে একজন খুব বেশি দরকার একটু আপন করে নেওয়ার জন্য....
আমার মত অনেকেরই মনে হয়তো এই টাইপ দরকারগুলো কোন দিন-ই পূর্ণ হয়নি...
"অনাবৃষ্টিতে চৌচির ফসলের মাঠ, বৃষ্টির আগমনের জন্য যতটুকু কাতর, আমি এর চেয়ে ঢের বেশি কাতর,.... তোমার আগমনের জন্য..... "।
Subscribe to:
Posts (Atom)
বাকি জীবনটা তোমার হাত ধরে চলতে চায় ।
আজকের দিনটা অন্য দিনের মতো না । কেননা বারটা ছিল 12/07/19 সপ্তাহে সেরা দিন শুক্রবার আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মাতোয়ারার সাথে দেখা হওয়া । ...
-
"আমি তোমাকে ভালোবাসি" কথাটা খুব হালকা নয়। কিছুদিন চোখে চোখ রেখে, হাত ধরে, স্বপ্ন দেখেই বলে ফেলা যায়না - আমি তোমাকে ভালোবা...
-
জীবনে আজ পর্যন্ত কারো ভালো বন্ধু হতে পারি নাই।তবে হ্যাঁ যারা ছিল তারা ভালই ছিল তবে তাদের মন হয়তো আমার দিকে ছিল না। বন্ধুত্ব নিয়ে আজীবন ব্লগ...
-
বহুদিন পর চেনা শহরে অচেনা আমি—একা একা শহর দেখছি। সহসা বুকে এমন শূন্যতা হয় না, জানো? সমস্ত শহর আমার চেনা। সেই একই পথ, একই বাহন— একইভাবে দাঁ...